সিলেটী বিষয়ক এক দারুণ মজাদার প্রসঙ্গে অত্র লেখনীর প্রথমাংশ পাঠেই এর বিষয়বস্তুর আদ্যন্ত বা আগাগোড়া কিছুই উপলব্ধ হবে না। তাই সুপ্রিয় পাঠকমণ্ডলীকে ধৈর্যচ্যুত না-হয়ে এহেন এলোপাথাড়ি কথনমালার রহস্যউদঘাটনে শেষপর্যন্ত পড়তে থাকার জন্য সনির্বন্ধ অনুরোধ করছি। পাঠান্তে নিশ্চয়ই পুলকিত হবেন বলে প্রত্যাশী।
সিলেটী মানুষ কেনো “কথা” বলেন না?
কোন পণ্যক্রয়ে সিলেটীরা কখনোই বলেন না “কত?” সিলেটীদের অঢেল “টাকা” না-থকলেও “কমতি” কিসে? আরামপ্রিয় সিলেটীদের কোন “কাম-কাজ”, বা “কাজ-কর্ম” নেই। তাঁরা প্রকৃতপক্ষে কোন “কামাই” বা “কষ্ট” করতে সম্মত নন। তবে তাঁদের মধ্যে কোন “অকর্মা” লোক নেই। কারোর সঙ্গে সাক্ষাতে ওঁরা বলেন না “কেমন” আছেন? অপরিচিত কারোর পরিচয় জানতে ওঁরা কখনোই বলেন না “আপনি” “কে?” মূলতঃ সিলেটীদের মধ্যে নীতি-আদর্শ থাকলেও ওঁদের নিকট “বিচার” নেই। কিন্তু ওঁরা কখোনোই “অপরাধ” করেন না। সিলেটীদের জ্ঞান-বুদ্ধি আছে, কিন্তু ওঁদের “আকল” নেই। সিলেটীরা কাউকে আদর করলেও “কদর” করেন না। তবে ওঁদের “কলিজা” না-থকলেও তাঁদের আত্মা অনেক বড়। চা-এর দেশ সিলেটের মানুষ কফি পছন্দ করলেও ওঁরা চা খান না। সিলেটীরা সাধারণত কদু, কচু, করলা, করমচা, কলা, কাঁচকলা, কাঁচামরিচ, কাঁঠাল, কাতলা মাছ, চিংড়ি মাছ, পিঁয়াজ, আচার ইত্যাদি খেতে পছন্দ করেন না। সিলেট বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার ছাত্রছাত্রীরা “কাগজকলম” নিয়ে কখনোই “কলেজে” যান না। অধিকন্তু চুনারুঘাটের মানুষ বিদ্যুতকে “কারেন্ট” বলেন না। হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার মানুষ পিতার ভাইকে “চাচা” আর “চাচা”র স্ত্রীকে “চাচি” সম্বোধন করলেও চুনারুঘাটবাসীসহ সিলেটীগণ কখোনোই এমন সম্বোধন করেন না। কদু, করলা, করমচা, কলা, কাঁচামরিচ, কাঁচকলা, কাতলা মাছ, চিংড়ি মাছ, আচার আর কচু খাদক বানিয়াচং ব্যতিরেকে সিলেটের কোথাও “চোর” বা “চোরা” নেই।
এর প্রতিক্রিয়ায় বানিয়াচং-এর বন্ধুগণ হয়তোবা তাঁদের ভাষায় আমাকে বলতে পারেন “তুমি কেলা?”
“কেলা” মানে “কে”।
সম্মানার্হ পাঠকমণ্ডলী!
আপনারা নিশ্চয়ই এবার উপরোক্ত অগোছালো, অবিন্যস্ত, পরস্পর অসমঞ্জস ও অসঙ্গতিপূর্ণ বাক্যমালা পাঠান্তে উন্মাদের প্রলাপবোধে আমার প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় হয়তোবা আমাকে পাগল উপাধি দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন!
মূলতঃ লেখাটির প্রারম্ভে রসাত্মকভাবে পাঠকদেরকে একটু হতবাক ও স্তম্ভিতকরণমর্মে রচিত উল্লেখিত বাক্যমালার যথাযথ ব্যাখ্যা পাঠান্তে পাঠকমনে উপলব্ধ হবে। ভুল বুঝে থাকলে আপনাদের নিকট সানুনয়ে ক্ষমাপ্রার্থী।
সিলেটের আঞ্চলিক মিষ্ট ভাষায় অভ্যস্ত অনেক শিক্ষিত ভাইগণ শুদ্ধ বাংলায় কথোপকথন করলেও তাঁদের মধ্যে কতক বাংলা বর্ণের অশুদ্ধ ও আঞ্চলিকতাপূর্ণ উচ্চারণহেতু অতি অনায়াসেই অল্পক্ষণে তাঁদের সিলেটী পরিচয় পরিস্ফুট হয়ে ওঠে। তবে আমি স্বয়ং সিলেটী ভাষায় কথোপকথনে অভিজ্ঞ হলেও ভাষার গবেষণা ও অতিসতর্কতার কারণে আমার নিজের ক্ষেত্রে এমনটি কখনোই হয় না। এমনকি তাঁরা তাঁদের আঞ্চলিক উচ্চারণ ও সুরতরঙ্গের জন্য লিখিত শুদ্ধ বাংলা পাঠেও সিলেটী বলে ধরা খেয়ে থাকেন। যা আদৌ কাম্য হতে পারে না।
তজ্জনিত কারণে আমার প্রিয় সিলেট বিভাগীয় বর্তমান শিশু, ছাত্রসমাজ তথা আপামর জনতাকে এতদ্বিষয়ে হাস্যরসে সতর্কীকরণমর্মেই আমার আজিকার এহেন লিখনি। আশা করি লিখাটা সিলেটবাসী সকলের তরে যৎসামান্য হলেও শিক্ষাপ্রদ হবে এবং এটি পড়ার প্রারম্ভে প্রথমতঃ কোন ভুলবুঝাবুঝি থাকলে তা দূরীভূত হবে।
সমগ্র সিলেট বিভাগে সিলেটবাসীগণ তাঁদের আঞ্চলিক সিলেটী বাংলায় যেসব বর্ণোচ্চারণে ভুল করে থাকেন, তাহলো :
“ক” এর স্থলে “খ”
“চ” এর স্থলে “ছ”
“প” এর স্থলে “ফ” ইত্যাদি।
উল্লেখিত ত্রিবর্ণসংবলিত শুদ্ধোচ্চারণে শুদ্ধ বাংলা শব্দাবলি এবং অশুদ্ধোচ্চারণে আঞ্চলিক সিলেটী শব্দাবলি তুলনামূলক ও পাশাপাশিরূপে নিম্নে উপস্থাপিত হলো :
উল্লেখ্য, সিলেট বিভাগের মধ্যে কেবলমাত্র বানিয়াচং উপজেলার মানুষই সঠিকভাবে “ক” এবং “চ” উচ্চারণ করে থাকেন। একত্রে “ক” এবং “চ” যুক্ত শব্দ হলো “কচু”। উল্লেখিত বর্ণদ্বয় শুদ্ধরূপে উচ্চারণ করার জন্যই বানিয়াচংবাসীগণকে অন্য এলাকার মানুষেরা “কচু” বলে থাকেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে। তবে হাস্যকর হলেও সত্য যে, বানিয়াচং-এ কচু উদ্ভিদটি তুলনামূলকভাবে একটু বেশিই। এতদ্ব্যতীত হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল উপজেলাস্থ আমার পার্শ্ববর্তী “কচুয়াদি” গ্রামেও মশার নিরাপদ আশ্রয়স্থল “কচু” একটু বেশিই দৃশ্যমান।
সঠিক শব্দাবলি সিলেটী শব্দাবলি ও উচ্চারণ
———————- ——————————
কথা খথা, মাত।
কত? খত?
কমতি খমতি
কাম-কাজ খাম-খাজ
কাজ-কর্ম খাজ-খর্ম
কামাই খামাই
কষ্ট খষ্ট
অকর্মা অখর্মা
কেমন? খেমন?
কে? খে?
আকল আখল
কদর খদর
কলিজা খইলজা
কদু খদু
কচু (বানিয়াচং) খছু
করলা খরলা
করমচা খরমছা
কলা খলা
কাঁচকলা খাছখলা
কাঁচামরিচ খাছামরিছ
কাঁঠাল খাঠল
কাতলা মাছ খাতলা মাছ
কাগজ-কলম খাগজ-খলম
কলেজ খলেজ (চুনারুঘাটে)
কারেন্ট খারেন (চুনারুঘাটে)
কঠিন খঠিন
কটু খটু
কড়া খড়া
কন্যা খইন্যা
কপাল খফাল
কবজ খবজ
কবর খবর
কবিতা খবিতা
কবুল খবুল
কবিরাজ খবিরাজ
কবে? খবে?
কম খম
কমজাত খমজাত
কমজোর খমজোর
কমিটি খমিটি (চুনারুঘাটে)
করতাল খরতাল
করাত খরাত
কর্কশ খর্খশ
কর্জ খর্জা
কলপ খলফ
কলম খলম
কল্পনা খল্ফনা
কল্লা খল্লা
কছম খছম
কসাই খসাই
কাঁচি খাছি
কাদা খাদা
কাছে খাছে
কাঠ খাঠ
কাটা খাটা
কাণ্ড খাণ্ড (চুনারুঘাটে)
কান খান
কাপুরুষ খাফুরুষ
কাফির খাফির (চুনারুঘাটে)
কাপড় খাফড়
কাফন খাফন
কাফেলা খাফেলা
কাবিন খাবিন
কাম খাম
কামড় খামড়
কামান খামান
কামার খামার
কামিল খামিল (চুনারুঘাটে)
কারখানা খারখানা
কাল খাল
কেরাসিন খেরাসিন
অকাল অখাল
আকাশ আখাশ (চুনারুঘাটে)
একা এখা
একা একা এখা এখা
একলা এখলা
এলাকা এলাখা
বকলম বখলম
আচার আছার
নকল নখল
সকল সখল, হখল।
সকাল সখাল, সক্কাল।
হালকা হালখা
আলোচনা আলোছনা
একচল্লিশ একছল্লিশ, একছাল্লিশ।
বিচার বিছার
চিংড়ি মাছ ছিংড়ি মাছ, ইছা মাছ।
চাচা (বানিয়াচং) ছাছা
চাচি (বানিয়াচং) ছাছি
অথচ অথছ
অচল অছল
অচিন অছিন
অবিচার অবিছার
আচরণ আছরণ
আচার আছার
খরচ খরছ
চতুর্থ ছতুর্থ
চব্বিশ ছব্বিশ
চমৎকার ছমৎকার
চরিত্র ছরিত্র
চর্চা ছর্ছা
চলা ছলা
চল্লিশ ছল্লিশ, ছাল্লিশ।
চলাচল ছলাছল
চা ছা
চার ছাইর
চাঁদ ছাদ
চাকর ছাকর
চাকরি ছাকরি
চাদর ছাদর
চামচা ছাইমছা
চালাক ছালাক
চাষ ছাষ
চাহিদা ছাহিদা
চিংড়ি ছিংড়ি
চিকণ ছিকণ
চিকিৎসা ছিকিশশা
চিঠি ছিঠি
চিনি ছিনি
চিন্তা ছিন্তা
চিরদিন ছিরদিন
চিহ্ন ছিন্ন
চুন ছুন
চুপ ছুপ
চুমু ছুমু
চুমাচুমি ছুমাছুমি
চুয়াত্তর ছওত্তইর
চুয়াল্লিশ ছৌছাল্লিশ
চুয়ান্ন ছুয়ান্ন
চুল ছুল
চুলাচুলি ছুলাছুলি
চুরাশি ছৌরাশি
চুরানব্বই ছৌরান্নব্বই
চেতনা ছেতনা
চেয়ার ছেয়ার
চেয়ারম্যান ছেয়ারম্যান
চেষ্টা ছেষ্টা
চোর (বানিয়াচং) ছুর
চোরা (বানিয়াচং) ছুরা
চেহারা ছেরা
নিচু নিছু
নিচে নিছে
রুচি রুছি
রচনা রছনা
লেকচার লেকছার, লেছকার।
চৌদ্দ ছদ্দ
চৌত্রিশ ছৌত্রিশ
চৌষট্টি ছৌষট্টি
ছেচল্লিশ ছয়ছল্লিশ, ছয়ছাল্লিশ।
সমালোচনা সমালোছনা
সমালোচিত সমালোছিত
আতপ চাউল আতফ ছাউল
অপদার্থ অফদার্থ
অপরাধ অফরাধ
অল্প অল্ফ
আপনি আফনে
উপরে উফরে
টপটপানি টফটফানি
পকেট ফখেট, ফহেট।
পঁচা ফছা
পঁচিশ ফছিশ
পঁয়ত্রিশ ফায়তিশ
পঁয়তাল্লিশ ফাচ্চল্লিশ
পঞ্চান্ন ফাছফঞ্চাশ
পঁয়ষট্টি ফাষট্টি
পঁচাত্তর ফাছত্তইর
পঁচাশি ফাছাশি
পঁচানব্বই ফাছান্নব্বই
পড়ালেখা ফড়ালেখা
পণ্ডিত ফণ্ডিত
পতাকা ফতাখা
পতন ফতন
পদ ফদ
পদ্ধতি ফদ্ধতি
পদ্ম ফদ্ম
পদ্মা ফদ্মা
পদ্য ফদ্য
পন্থা ফন্থা
পনেরো ফন্ড
পয়দা ফয়দা
পরকাল ফরখাল
পরগাছা ফরগাছা
পরচা ফরছা
পরটা ফরটা
পরামর্শ ফরামর্শ
পদার্থ ফদার্থ
পরীক্ষা ফরীক্ষা
পরিচয় ফরিছয়
পরিচিত ফরিছিত
পরিচালক ফরিছালক
পরিবার ফরিবার
পরিবর্তন ফরিবর্তন
পরিরেশ ফরিবেশ
পরিষ্কার ফরিষ্কার
পর্দা ফর্দা
পর্দাপুষিদা ফর্দাফুশিদা
পর্বত ফর্বত
পর্যায় ফর্যায়
পর্যালোচনা ফর্যালোছনা।
পশু ফশু
পশ্চিম ফশ্ছিম, ফচ্চিম।
পাঁচ ফাছ
পাকা ফাখা
পাখি ফাখি
পাগড়ি ফাগড়ি
পাগল ফাগল
পাগলা ফাগলা
পাঙ্গাশ ফাঙ্গাস
পাক ফাখ
পাট ফাট
পাঠ ফাঠ
পাটিগণিত ফাটিগণিত
পাঠ্য ফাঠ্য
পাড়া ফাড়া
পাণ্ডিত্য ফাণ্ডিত্য
পাতা ফাতা
পান ফান
পানি ফানি
পান্তা ফান্তা
পাপ ফাফ
পায়খানা ফায়খানা
পার্থক্য ফার্থক্য
পালা ফালা
পালন ফালন
পিঁয়াজ ফিয়াইজ
পিঠ ফিঠ
পিঠা ফিঠা
পুকুর ফুকুর, ফুকড়ি।
পুরান ফুরান
পুরাতন ফুরাতন
পুরুষ ফুরুষ
পুষ্করিণী ফুষ্কুনি
পেট ফেট
পেনশন ফেনশন
পেশা ফেশা
পোকা ফুকা
লিপি লিফি
শাপলা শাফলা
শপথ শফথ
শিল্প শিল্ফ
শিল্পী শিল্ফী
সাপ সাফ, হাফ।
সুপারিশ সুফারিশ
স্বল্প স্বল্ফ।
আমার জানামতে সিলেটীদের ব্যবহৃত উচ্চারণবিভ্রাটপূর্ণ এমন সকল শব্দাবলিই এখানে উল্লেখিত হয়েছে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : সিলেট বিভাগে গুটিকয়েক শব্দে “শ” =”হ” এবং “স” = “হ” হয়ে থাকে।
যেমন :
শিয়াল = হিয়াল, হেল্লিয়া, হেল্যা।
সকল = হখল, হখলে।
সাপ = হাফ।
সাতকড়া = হাতখড়া।
কিন্তু বৃহত্তর নোয়াখালী, কুমিল্লার কিয়দংশ ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে “ক” = “খ, হ” উচ্চারিত হয়।
“খ = হ” এবং “প = হ” উচ্চারিত হয়ে থাকে।
যেমন :
কপাল = খফাল।
কাগজ = হাগজ
নকল = নহল।
পকেট = ফহেট
খালা = হালা।
পরিচয় = হরিছয়।
পাগল = হাগল।
তাছাড়া সিলেটের ন্যায় “ক = খ, চ = ছ, এবং প = ফ” উচ্চারণে অনেক শব্দে বাংলাদেশের সকল অঞ্চলেই কমবেশি হয়ে থাকে।
আমি পর্যায়ক্রমে ব্যাকরণসহ বাংলাদেশের সকল আঞ্চলিক ভাষার ওপর গবেষণামূলক একটি গ্রন্থ রচনা করতে চাই ইনশা’আল্লাহ!
আমাদের ছেলে,মেয়ে,ভাই,বোন,ভাতিজা, ভাতিজী,ভাগ্না,ভাগ্নি অনেকেই যথাক্রমে প্লে-গ্রুপ ও নার্সারিতে অধ্যয়নরত। প্রারম্ভিককালেই ওদের মধ্যে নির্ভুল ও বিশুদ্ধ শিক্ষার ভিত্তিমূল দৃঢ়করণের চিন্তায় এবং ভাষায় আঞ্চলিক উচ্চারণের প্রভাবমুক্তকরণের নিমিত্তে আমি তাদের সঙ্গে প্রায়শই শুদ্ধোচ্চারণে শুদ্ধ বাংলায় কথোপকথনের চেষ্টা করে থাকি। মূলতঃ আমাদের এই সন্তানদ্বয়কে নির্ভুল ও শুদ্ধোচ্চারণ শিক্ষাদানমর্মেই আমার এহেন রচনা। যা আপনাদের প্রয়োজনে আসবে কিনা জানি না।
আমি আমার এই পুত্রকন্যাদেরকে এভাবে প্রশ্ন করে থাকি :
তোমরা বলতো!
কঠিন? নাকি খঠিন?
কত? নাকি খত?
কপাল নাকি খফাল? ইত্যাদি?
সুপ্রিয় পাঠকমণ্ডলী!
বিশুদ্ধ উচ্চারণে আঞ্চলিকতাবিবর্জিত সাহিত্যপূর্ণ শুদ্ধ বাংলায় নিজে কথা বলতে সচেষ্ট হোন এবং আপনার সোনামণিদেরকেও এতদ্বিষয়ে সচেতন করুন।
চৌধুরী হামিদুর রহমান (সরকারি কর্মকর্তা)
হবিগঞ্জ,বাহুবল সদর।
মোবাইলঃ 01711 973471
তারিখঃ ০৭/০৪/২০২১ইং।