Share on Social Media
মোঃ রবিউল ইসলাম, তেরখাদা, খুলনাঃ
স্যাটেলাইঃ
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে তৈরী মহাকাশে উৎক্ষেপিত উপগ্রহ কে কৃত্রিম উপগ্রহ বা
স্যাটেলাইট বলা হয়।এটি মানুষের তৈরী বলে একে কৃত্রিম উপগ্রহ বলা হয়। উপগ্রহ
যেমন গ্রহের চারপাশে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিভ্রমন করে, ঠিক তেমনি কৃত্রিম
উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট ও আমাদের পৃথিবী গ্রহের চারপাশে ঘোরে।এটি কৃত্রিমভাবে
মানুষের তৈরী বলে একে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট বলে।
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে তৈরী মহাকাশে উৎক্ষেপিত উপগ্রহ কে কৃত্রিম উপগ্রহ বা
স্যাটেলাইট বলা হয়।এটি মানুষের তৈরী বলে একে কৃত্রিম উপগ্রহ বলা হয়। উপগ্রহ
যেমন গ্রহের চারপাশে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিভ্রমন করে, ঠিক তেমনি কৃত্রিম
উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট ও আমাদের পৃথিবী গ্রহের চারপাশে ঘোরে।এটি কৃত্রিমভাবে
মানুষের তৈরী বলে একে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট বলে।
কি কাজ করে স্যাটেলাইট ?
রেডিও, টিভি চ্যানেল, ফোন, মোবাইল ও ইন্টারনেট যোগাযোগ প্রযুক্তি,
মহাকাশ গবেষণা, মহাকাশের ছবি তোলা, গভীর সমুদ্রে জাহাজের দিক নির্দেশনা,
আবহাওয়ার পূর্বাভাশ,
প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস, পরিদর্শন পরিক্রমা,
জিপিএস, ডিজিটাল ম্যাপ, মাটি ও পানির নিচে বিভিন্ন খনিজ সম্পদের
অনুসন্ধ্যান, উদ্ধার, পারমানবিক বিস্ফোরণ এবং হামলার আগাম সতর্কবার্তাসহ
প্রায় ৪০ প্রকার কাজ করে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট।
মহাকাশ গবেষণা, মহাকাশের ছবি তোলা, গভীর সমুদ্রে জাহাজের দিক নির্দেশনা,
আবহাওয়ার পূর্বাভাশ,
প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস, পরিদর্শন পরিক্রমা,
জিপিএস, ডিজিটাল ম্যাপ, মাটি ও পানির নিচে বিভিন্ন খনিজ সম্পদের
অনুসন্ধ্যান, উদ্ধার, পারমানবিক বিস্ফোরণ এবং হামলার আগাম সতর্কবার্তাসহ
প্রায় ৪০ প্রকার কাজ করে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট।
কিভাবে কাজ করে ?
স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে পৃথিবীর চারপাশে ঘুরতে থাকে।
উপগ্রহ যেমন পৃথিবীর চারপাশে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিভ্রমণ করে, ঠিক তেমনি
কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট ও পৃথিবী গ্রহের চারপাশে ঘোরে।
উপগ্রহ যেমন পৃথিবীর চারপাশে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিভ্রমণ করে, ঠিক তেমনি
কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট ও পৃথিবী গ্রহের চারপাশে ঘোরে।
পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে কৃত্রিম উপগ্রহ পৃথিবীর চারপাশে
নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিভ্রমণ করে। এ কারণে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট
উপগ্রহ কে মহাকাশে চালানোর জন্য কোন জ্বালানি বা শক্তির প্রয়োজন হয় না।
কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট এর মাইক্রোওয়েভের ইলেক্ট্রনিক সার্কিটগুলো
চালানোর জন্য সোলার পাওয়ার ব্যবহৃত হয়।
নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিভ্রমণ করে। এ কারণে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট
উপগ্রহ কে মহাকাশে চালানোর জন্য কোন জ্বালানি বা শক্তির প্রয়োজন হয় না।
কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট এর মাইক্রোওয়েভের ইলেক্ট্রনিক সার্কিটগুলো
চালানোর জন্য সোলার পাওয়ার ব্যবহৃত হয়।
পৃথিবী নিজ অক্ষ রেখায় ২৪ ঘন্টায় একবোর ঘুরে আসে। কৃত্রিম উপগ্রহ বা
স্যাটেলাইট কে যদি ঠিক ২৪ ঘন্টায় একবার পৃথিবীকে ঘুরিয়ে আনা যায়, তাহলে
পৃথিবী থেকে মনে হবে যে, সেটি আকাশের কোন এক জায়গায় স্থির হয়ে আছে। এ ধরণের
কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট কে জিও স্টেশনারি স্যাটেলাইট বলে।পৃথিবী
থেকে প্রায় ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে নির্দিষ্ট কক্ষপথে একে রাখতে হয়।
যেহেতু, মহাকাশে বায়ুর অস্তিত্ব নেই, তাই এটি কোন বাধা ছাড়াই মহাকাশে
পরিভ্রমণ করতে পারে।
স্যাটেলাইট কে যদি ঠিক ২৪ ঘন্টায় একবার পৃথিবীকে ঘুরিয়ে আনা যায়, তাহলে
পৃথিবী থেকে মনে হবে যে, সেটি আকাশের কোন এক জায়গায় স্থির হয়ে আছে। এ ধরণের
কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট কে জিও স্টেশনারি স্যাটেলাইট বলে।পৃথিবী
থেকে প্রায় ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে নির্দিষ্ট কক্ষপথে একে রাখতে হয়।
যেহেতু, মহাকাশে বায়ুর অস্তিত্ব নেই, তাই এটি কোন বাধা ছাড়াই মহাকাশে
পরিভ্রমণ করতে পারে।
পৃথিবী থেকে বেতার তরঙ্গ ব্যবহার করে স্যাটেলাইটে সিগন্যাল পাঠানো হয়।
স্যাটেলাইট সেগুলো গ্রহণ করে এবং আম্পলিফাই করে পৃথিবীতে প্রেরণ করে।
পৃথিবীতে অবস্থানকারী ডিশ এন্টেনাগুলো বা এই জাতীয় ডিভাইস সমূহ উক্ত
সিগন্যাল রিসিভ করে তা ব্যবহারের জন্য প্রেরণ করে। রেডিও, টিভি, মোবাইল,
ইন্টারনেট ইত্যাদি স্যাটেলাইটের সাহায্যে এই প্রক্রিয়ায় পরিচালিত হয়।
স্যাটেলাইট সেগুলো গ্রহণ করে এবং আম্পলিফাই করে পৃথিবীতে প্রেরণ করে।
পৃথিবীতে অবস্থানকারী ডিশ এন্টেনাগুলো বা এই জাতীয় ডিভাইস সমূহ উক্ত
সিগন্যাল রিসিভ করে তা ব্যবহারের জন্য প্রেরণ করে। রেডিও, টিভি, মোবাইল,
ইন্টারনেট ইত্যাদি স্যাটেলাইটের সাহায্যে এই প্রক্রিয়ায় পরিচালিত হয়।
মোঃ রবিউল ইসলাম
তেরখাদা, খুলনা।
CEO: MB TV24, Akotabd.com, Modern Bangla 24